শনির উত্তর মেরু অঞ্চলের রঙের পরিবর্তন হয়েছে।
নাসার গবেষকেরা গত চার বছরে শনির উত্তর মেরুর ষড়ভুজাকৃতির ঝড়ের রঙের পরিবর্তন কারণ খুজছেন।
২০১২ সালে নাসা ষড়ভুজ ঝড়টির যে ছবি প্রকাশ করেছিল তাতে এর রং ছিল নীলাভ। কিন্তু এখন চার বছর পরে এটিকে সোনালী দেখাচ্ছে।
শনির ঋতু পরিবর্তনকে এর একটি কারণ হিসেবে ধরা হচ্ছে।নাসা'র ওয়েবসাইটে বলা হয় "নভেম্বর ১৯৯৫ থেকে অগাস্ট ২০০৯ পর্যন্ত শনির উত্তর মেরুতে শীতকাল ছিল। এসময় সেখানকার আকাশ ফটোকেমিক্যাল রিএকশনে তৈরি এরোসল মুক্ত ছিল। ২০০৯ সালে শনি ইকুইনক্স হয় ( যে সময় দিন ও রাত সমান হয় )। এর ফলে উত্তর মেরু আবার সূর্যালোক পাওয়া শুরু করে এবং এরোসল তৈরি আবারও শুরু হয়। তারই ফলাফল হল এই রঙের পরিবর্তন।"
দুটি ছবিই তুলেছিল নাসা'র ক্যাসিনি স্পেসক্র্যাফট, যেটি ১৯৯৭ সালে উৎক্ষেপিত হয় শনিকে প্রদক্ষিণ করার জন্য। এসময় মহাকাশযানটি শনি ও তার চাঁদ গুলিকে নিয়ে বিস্তর গবেষণা করে।
২০১২ সালে নাসা ষড়ভুজ ঝড়টির যে ছবি প্রকাশ করেছিল তাতে এর রং ছিল নীলাভ। কিন্তু এখন চার বছর পরে এটিকে সোনালী দেখাচ্ছে।
শনির ঋতু পরিবর্তনকে এর একটি কারণ হিসেবে ধরা হচ্ছে।নাসা'র ওয়েবসাইটে বলা হয় "নভেম্বর ১৯৯৫ থেকে অগাস্ট ২০০৯ পর্যন্ত শনির উত্তর মেরুতে শীতকাল ছিল। এসময় সেখানকার আকাশ ফটোকেমিক্যাল রিএকশনে তৈরি এরোসল মুক্ত ছিল। ২০০৯ সালে শনি ইকুইনক্স হয় ( যে সময় দিন ও রাত সমান হয় )। এর ফলে উত্তর মেরু আবার সূর্যালোক পাওয়া শুরু করে এবং এরোসল তৈরি আবারও শুরু হয়। তারই ফলাফল হল এই রঙের পরিবর্তন।"
দুটি ছবিই তুলেছিল নাসা'র ক্যাসিনি স্পেসক্র্যাফট, যেটি ১৯৯৭ সালে উৎক্ষেপিত হয় শনিকে প্রদক্ষিণ করার জন্য। এসময় মহাকাশযানটি শনি ও তার চাঁদ গুলিকে নিয়ে বিস্তর গবেষণা করে।
No comments